
বার্তা প্রেরণ, মোঃ নাজির খান, নারায়ণগঞ্জ,
মোঃ ইব্রাহিম, পিতা মৃত্যু মোঃ, আব্দুল ওয়াহাব, গ্রাম বাক্কার চর, থানা-দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা,
২০১০ সালে, কুয়েত বাসিন্দা, আল্ নেতার, বাসায় বাংলাদেশী একজন মহিলার , যাহার নাম আয়েশা, বাড়ি নারায়ণগঞ্জ সদর জেলায় , তাহার সুপারিশের চাকরি পান, চাকরি পাওয়ার এক বছর উক্ত মালিকের নিকট হয়েছে , বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট ও হোটেলের ব্যবসার কথা বলে, পার্টনারশিপ চুক্তি না আমারে মাধ্যমে, ৬০ হাজার দিনার কুয়েতি, যাহার বর্তমান বাংলাদেশি টাকা তিন কোটি, নিয়ে বাংলাদেশের চলে আসে, চলে আসার পর থেকে, গুপ্ত ইব্রাহিম, কুয়েতে প্রবাসী, আল নেসার কুয়েতির সাথে আর কোন প্রকার যোগাযোগ না করায়,
জাহাল সুপারিশে ইব্রাহিম চাকরি পেয়েছিল, মোছাম্মৎ আয়েশাকে, তার সৃষ্টি করে,
আয়েশা তখন বাংলাদেশের যোগাযোগ করে, কুয়েতে মালিকের থেকে পাওয়ার নিয়ে, ইব্রাহিমের নামে, ২০২১ সালে, একটি মামলা দায়ের করেন, মামলা নম্বর, ৫৮।২১,
মামলার তদন্তে দায়িত্ব পান
পিবিআই এর মোহাম্মদ শাহিন,
কিন্তু বড় দুঃখের বিষয়, উক্ত ইব্রাহিম বিভিন্ন আদালতে টাকা নেওয়া স্বীকারোক্তি করিল, অদ্য পর্যন্ত তাহাব পরিশোধ করিনি,
এখন পর্যন্ত ওই মামলা চলমান আছে , তারিখের উপর তারিখ চলে যাচ্ছে,
এমন অবস্থা হলে, বাংলাদেশের নাম বিদেশে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে বলে আমরা মনে করছি,
তাই বাংলাদেশের আইন প্রশাসনের নিকট আমার অনুরোধ উক্ত বিষয়ে তদন্ত দল সাপেক্ষে, জরুরী ভিত্তিতে আসামি ইব্রাহিমকে, শাস্তি প্রদান করা হোক।
এবং কুয়েতি প্রকৃতির মালিক কে টাকা ফেরত দেওয়ার।