শ্পেশাল প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার মাইজবাড়ি ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠেছে ইউপি সদস্য ও উদ্যোক্তার বিরুদ্ধে। সরেজমিনে গিয়ে জানাযায় মাইজবাড়ি ইউনিয়নের ছালাভরা কুনকুনিয়া গ্রামের আরিফুল ইসলাম এর স্ত্রী মোছাঃ মারিয়া আক্তারকে মার্তৃত্ব কালীন ভাতা কার্ড করে দেয়ার কথা বলে মাইজবাড়ি ইউনিয়নের সদস্য ও উদ্যক্তা অর্থ হাতিয়ে নেয় কিন্তু চার মাস পরে মারিয়া জানতে পারে তার ভাতা কার্ড হয় নাই। বিষয়টি মারিয়ার শশুর লালমিয়া গনমাধ্যমকে জানান গত চার মাস পুর্বে আমার ছেলের স্ত্রী মারিয়াকে গর্ব কালীন সকল প্রকার মেডিক্যাল চেকাপ করে সকল কাগজ পত্র মাইজ বাড়ি ইউনিয়ন পরিষদে জমাদেই জমা দেয়ার সময় পরিষদের মেম্বার ফরিদুল ইসলাম বলেন খরচ লাগবে বলে ৫ হাজার টাকা
দাবি করেন আমি তাকে ২ হাজার টাকা প্রদান করি একুই সংগে অনলাইনে কাগজ পত্র সারার কথা বলে পরিষদের উদ্যক্তা সামিয়া ১হাজার টাকা দাবি করেন তাত্ক্ষণিক আমি তাকে ১ হাজার টাকা প্রদান করি। আমার ছেলের স্ত্রী মারিয়ার ভাতা কার্ড হয়েছে বলে আমামাকে জানানো হয়। পরবর্তীতে ৪ মাস পর জানতে পারি বাকী তিন হাজার টাকা না দেয়ার কারনে কার্ড পাশ হয়নাই। এবিষয়ে মেম্বার ফরিদুল ইসলাম কে বলতে গেলে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাকির হোসেন জানান এবিষয়ে কিছু জানিনা যদি ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
উদ্যক্তা সামিয়ার সাথে মুঠোফোনে কথা বলে জানাযায় এটা কোন বিষয় না আমি সকল কার্ডধারীদের নিকট থেকে এভাবেই টাকা নিয়েছি তাতে কোন সমস্যা নাই। ইউপি সদস্য ফরিদুল ইসলাম এর সাথে মুঠোফোনে কথা বলে জানাযায় তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ মিথ্যা কোন প্রকার অর্থ লেনদেনের সাথে জরিত নাই। অভিযান নিউজ টিভি।