1. murshedkamalmizan@gmail.com : অভিযান নিউজ টিভি : অভিযান নিউজ টিভি
  2. info@www.ovizannewstv.com : অভিযান নিউজ টিভি :
মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইগাতীতে হাঁসের খামার গড়ে স্বপ্ন দেখছেন আব্দুস সামাদ খুলনার দাকোপে প্রতিপক্ষের হামলায় গৃহবধু নিহত আশুগঞ্জ-সরাইল আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: শরীফুল হক কার্জন পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ রাত ৯:২৮ মিনিট নরসিংদী সদরের আলোক বালী গ্ৰামে গৃহবধূর রহস্য জনক মৃত্যু হত্যা নাকি আত্মহত্যা? নরসিংদী সদরের চিনিশপুর ইউনিয়নে ঘোড়াদিয়া বাসির স্বপ্নের রাস্তা নির্মাণ অতিদ্রুত মেট্রোরেল প্রকল্পে নারায়ণগঞ্জকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইলিয়াস আহাম্মেদ ঝিনাইগাতীর রাংটিয়ার ঐতিহ্যবাহী ১ টাকার গুলগুলির চাহিদা ব্যাপক আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান এর সঙ্গে ফিলিস্তিনের মান্যবর এ্যাম্বাসেডর মি. ইউসুফ সালেহ ওয়াই. রামাদান এর সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় বাগেরহাটে ৩ দিনের হরতাল ডাকলো বিএনপি-জামায়াতসহ সর্বদলীয় কমিটি

ঝিনাইগাতীর রাংটিয়ার ঐতিহ্যবাহী ১ টাকার গুলগুলির চাহিদা ব্যাপক

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৬ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইগাতী উপজেলা প্রতিনিধি মারুফ হাসান নাঈম 

গরম তেলে ভাজা রাংটিয়ার ঐতিহ্যবাহি মচমচে গুলগুলির ব্যাপক চাহিদা গোটা শেরপুর জেলাজুড়েই। ভাজা শেষ হতে না হতেই শেষ হয়ে যায় এই মজাদার গুলগুলি। শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার গারো পাহাড়ী এলাকা রাংটিয়া বাজারে প্রায় ২৫ থেকে ৪০ বছর যাবৎ মাত্র প্রতিটি গুলগুলি ১ টাকায় বিক্রি করছেন মো. মমিন ও তার ভাই আলতাফ হোসেন। দুই ভাই মিলেই চালাচ্ছেন এই দোকানটি।মমিন জানান, দোকান খোলা হয় দুপুরে। চলে রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত। প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা বিক্রি হয়। ময়দা, চিনি, কালোজিরা আর নারিকেলে তৈরি মচমচে এই গুলগুলি গরম গরম বিক্রি করা হয়। সব জিনিষের দাম বাড়লেও দাম বাড়েনি স্বল্প মিষ্টির স্বাদের মচমচে গুলগুলির। এখনো বিক্রি করা হচ্ছে ১টাকা পিস হিসেবেই। তাদের মচমচে ভাজা এই গুলগুলি গোটা জেলাজুরেই ব্যাপক জনপ্রিয়। শুরু থেকেই একই দামে মচমচে গুলগুলি বিক্রি করছেন মমিন ও তার ভাই। তারা জানান, ময়দা-চিনির দাম যখন কম ছিল। তখন গুলগুলির আকার সামান্য বড় ছিল। দাম বাড়ায় গুলগলির আকারি একটু ছোট করা হয়েছে। প্রতিটির দাম সেই ১ টাকাই রয়েছে। তার ছোট ভাই আলতাফ হোসেন জানান, গুলগুলির আকার ছোট করার পর চাহিদা আরো বেড়েছে। কারণ, এগুলো আকারে ছোট হওয়ায় মচমচে ভাজা হয়। এতে স্বাদ আরো বেড়েছে। প্রতিদিন মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে এই গুলগুলি খেতে আসেন। অনেকেই খাওয়ার পর বাড়ির জন্যও নিয়ে যান। সপ্তাহে শুক্র ও শনিবার ক্রেতার ভিড় বাড়ে। গুলগুলি তৈরির উপকরণ সকালেই স্থানীয় মুদি দোকান থেকে বাকিতে কেনেন। রাতে বিক্রির টাকায় বাকি পরিশোধ করেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার গুলগুলি বিক্রি হয়। প্রায় অর্ধেকই লাভ থাকে বলে জানান তারা। গুলগুলির দোকানটি স্থানীয়দের কাছে যেমন সুপরিচিত তেমনি দূর-দূরান্তের মানুষের কাছেও ১ টাকার মচমচে স্বাদের গুলগুলির রয়েছে বেশ পরিচিতি।গারো পাহাড়ে দেওয়ানগঞ্জ থেকে স্বস্ত্রীক বেড়াতে আসা মো. মাসুদ জানান, এখানকার গুলগুলির সুনাম অনেক শুনেছি। খেয়ে দেখলাম সত্যিই খুব মজাদার। মাত্র ১টাকায় এত স্বাদের গুলগুলি পাওয়া যায় তা কল্পনাও করিনি। রাংটিয়ার আলহাজ্ব আব্দুর রহমান জানান, গোটা গারো পাহাড়ি এলাকাসহ জেলা এবং জেলার বাইরে থেকে অবকাশ পর্যটন কেন্দ্রে ভ্রমণে আসা লোকদের কাছেও এই মিষ্টান্ন গুলগুলির ব্যাপক চাহিদা।প্রতিদিন ক্রেতাভিড়ে দাঁড়ানোর যায়গা পাওয়া যায় না। আমরা প্রায় প্রতিদিনই খাই। বন্ধু-বান্ধব এলেও অনেক সময় এই গুলগুলি দিয়েই আপ্যায়ন করি। গুলগুলির জনপ্রিয়তা দেখে বাজারে আরো কয়েকটি দোকান হয়েছে বটে কিন্তু ক্রেতাদের কাছে দুই ভাইয়ের ১ টাকার গুলগুলির দোকানেই সবচে বেশি ভিড় এবং বিক্রি ও চাহিদা অনেক বেশি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট