বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫,দুর্গাপাশা ও বাউফল উপজেলার ধুলিয়া ইউনিয়নের নদী ভাংগন রোধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি
প্রতিনিধির নাম :
প্রকাশিত:
শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫
১০
বার পড়া হয়েছে
মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব, বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান।
বরিশাল বিভাগের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫নং দুর্গাপাশা ইউনিয়ন এবং পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ধুলিয়া ইউনিয়নের নদী ভাংগন রোধের জিও ব্যাগ এবং ব্লক তৈরীর কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি উঠে এসেছে কন্ট্রাক্টর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন মোঃ জাভেদ ইকবাল এবং এসি সহ প্রজেক্টের দ্বায়িত্বরত ইঞ্জিনিয়ার এবং স্থানীয় কিছু অসাধু লোকজন তারা কোন দলের নয় যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে তাদের নাম করে একদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ইঞ্জিনিয়ার এবং এক্সিএন এবং কন্ট্রাক্টরগন অফিসে ঘুশ দিয়ে অতি নিম্নমানের পাথর, বালু এবং সিমেন্ট কোন রকম দিয়ে একদিকে ধংশ করে আসছেন বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫নং দুর্গাপাশা ইউনিয়ন এবং বাউফল উপজেলার ধুলিয়া ইউনিয়নের বসতবাড়ী ঝুঁকির মুখে থেকেই যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্টে শত শত লক্ষ টাকার ঘুশ বানিজ্যের সাথে জড়িত পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন, ইঞ্জিনিয়ার এবং এসি সহ স্থানীয় কিছু অসাধু লোকজন যাদের উক্ত নদী ভাংগন রোধের কাজের বিভিন্ন দ্বায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে তারাই কন্ট্রাক্টর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন ও ইঞ্জিনিয়ারগন লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে সবাইকে ঘুশ দিয়ে কুটি টাকার বানিজ্য চালাচ্ছে কন্ট্রাক্টরগন দেখার কেউ নেই।অথচ বাউফল উপজেলা এবং বাকেরগঞ্জ উপজেলার পাটকাঠি থেকে ধুলিয়ার মঠবাড়িয়া পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার নদী ভাংগন রোধে ব্যাপক প্রচেষ্টা এবং প্রতিটি নদী ভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সহযোগিতায় এই প্রজেক্টের পিছনে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে প্রতিটি সেক্টরে ঘুশ দিয়ে এই নদী ভাংগন রোধে ব্যাপক টাকার খরচ করে এই ১৪ কিলোমিটার নদী ভাংগন রোধের প্রজেক্টের কয়েক হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট পাশ করানো হয়েছে কিন্তু সেই প্রজেক্টগুলো ঘুরে ঘুরে দেখা গিয়েছে মাটি মিশ্রিত বালু এবং সিমেন্ট ও বালু যেভাবে সিডিউল অনুযায়ী দেয়ার কথা সেটা তো দিচ্ছেই না উল্টো মাটি মিশ্রিত সিলেকশন বালু, ভিটি বালু এবং অন্যান্য তিন প্রকার বালুর মিশ্রনের মাধ্যমে তৈরী করা হচ্ছে ব্লক তৈরীর কাজ সরোজমিনে তদন্ত করে দেখা গিয়েছে যে কো প্রজেক্টের কন্ট্রাক্টর সঠিকভাবে সিডিউল অনুযায়ী কাজ করছে না কোন একটি প্রজেক্টের কন্ট্রাক্টর এর মুল কারন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে সবাইকে ঘুশ ও স্থানীয় বিভিন্ন লোকজনকে ঘুশ দিয়ে এই প্রতারক চক্রগুলো নদী ভাংগন রোধে কাজ করে কোটি কোটি টাকা লাভবান হচ্ছে আর অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্থ স্থানীয় জনসাধারণ যারা এই সর্বনাশা তেতুলিয়া নদীর ভাংগনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের কিন্তু তাতে কন্ট্রাক্টর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে সবার পকেট ভারী করে আখের গুছিয়ে নিচ্ছেন কন্ট্রাক্টর, পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন এবং স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যাক্তির সার্থ হাসিল করে পকেটে ভারী করে আসছেন কাজের শুরু থেকে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মাগন যারা উপরোক্ত দুই ইউনিয়নের ইউ পি সদস্য, চেয়ারম্যান ও একদল চাদাবাজ।আমি সরোজমিনে তদন্ত করে দেখেছি যে কোন প্রজেক্টে সঠিকভাবে সিডিউল অনুযায়ী কাজ করতে এবং অবশেষে নদী ভাংগন রোধে যে হাজার হাজার কোটি টাকার সরকার খরচ করে এই নদী ভাংগন রোধে যে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রজেক্টের কাজ চলমান রয়েছে তাও কাজ শেষ হওয়ার ৪-৫ বছরের মধ্যে সব কিছু হারাতে হবে দুটো উপজেলার নদীর তীরে বসবাসরত গরীব আসহায় ও সাধারণ মানুষ এই ধরনের অপকর্ম ও দুর্নীতি কি চলবে নাকি বাংলাদেশে বর্তমানে কোন নির্বাচিত সরকার নেই এবং তারই সুযোগে ৫ই আগষ্ট -২০২৪খ্রী. ছাত্র জনতার আন্দোলনের সুযোগের সৎ ব্যবহার করে এই ভাবে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে চলবে এই নদী ভাংগন রোধের কাজ এবং কে এর দেখাশোনা, তদারকি করবে কারন সবাই তো টাকা ভাগাভাগি নিয়ে ব্যাস্ত কিন্তু কাজ সঠিকভাবে সিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কি হচ্ছে না সেটা নিয়ে কেউ ব্যাস্ত নয়, সবা যার যার আখের গুছাতে ব্যাস্ত কেননা এতবড় প্রজেক্ট এরা আর পাবে কিনা তাই তাদের ব্যাংকের একাউন্ট এবং বিদেশে বাড়ী গাড়ী সহ সব কিছু করা নিয়ে এই প্রজেক্টের কন্ট্রাক্টর এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে সবাইকে ঘুশ ও স্থানীয় কিছু অসাধু ব্যাক্তির কারনে চলছে এই নদী ভাংগন রোধের নামে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এক্সিএন থেকে শুরু করে সবাই কিন্তু আমি এই ব্যাপারে অনেকবার এক্সিএন মোঃ জাভেদ ইকবাল সাহেবের সাথে কথা বলেছি এবং তিনি আমাকে আস্বস্ত করেছেন কিন্তু আমি কাজের মানের কোন প্রকার উন্নয়ন চোখে পরছে না এবং স্থানীয় জনসাধারণ এই ধরনের প্রতারণা জালিয়াতির মাধ্যমে যে জিও ব্যাগ এবং ব্লক বানানোর কাযে দুর্নীতি চলছে এইভাবেই কি চলবে জানতে চেয়েছেন স্থানীয় জনসাধারণ।
মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব,বরিশাল বিভাগীয় প্রধানমোবাইলঃ০১৭১৩-৪২৯৮৬৩