1. murshedkamalmizan@gmail.com : অভিযান নিউজ টিভি : অভিযান নিউজ টিভি
  2. info@www.ovizannewstv.com : অভিযান নিউজ টিভি :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
‘নো প্রোমোশন নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি বগুড়ার দুই কলেজে কর্মবিরতিতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত আশঙ্কা মহানগরী জামায়াতের পক্ষ থেকে বই উপহার দিয়ে বিদায়ী ডিসিকে শুভেচ্ছা খুলনায় ১”ঘণ্টার ব্যবধানে ৪”জনকে গু’লি ও গ’লা কেটে হ’ত্যা. কুমিল্লা টাউন হলে চৌধুরী সায়মা ফেরদৌসীর বক্তব্য: মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে ‘জেন-জি জোয়ার’ সৃষ্টি হওয়ার প্রত্যাশা আন্দোলনরত অবস্থায় শিক্ষিকা ফাতেমা আক্তার মারা গেছেন কুয়েতে “কুমিল্লা বিভাগ” নামে পরিপত্র জারিপূর্বক প্রশাসনিক কার্যক্রম চালুর দাবি খুলনায় পুলিশ সদস্যদের জন্য আয়োজিত নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ভিজিট করলেন আইজিপি বরিশাল বিভাগের শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তার ‘১৭ কোটি টাকার ও সম্পদ কোথা থেকে পেল ঝিনাইগাতীর গারো পাহাড়ে ২১ কিলোমিটার হাফ ম্যারাথন দাকোপের কামারখোলার কালিনগর বাজারে জিয়াউর রহমান পাপুল ভাইয়ের পক্ষ থেকে ধানের শীষে ভোট চেয়ে লিফলেট বিতরণ

ঝিনাইগাতীতে ৭ বছরেও বিধবা নারী মমেনার ভাগ্যে জুটেনি বিধবা ভাতার কার্ড

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আনোয়ার হোসেন শেরপুর প্রতিনিধিঃ

শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতীতে ৭ বছরেও বিধবা নারি মমেনা বেগম (৬০) উরফে মালার ভাগ্যে জুটেনি একটি বিধবা ভাতার কার্ড। মমেনা উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের গোমড়া গ্রামের দিনমজুর মরহুম ফজল হকের স্ত্রী। মমেনা বেগম জানান তার ৩ ছেলে বিয়ে সাদী করে আলাদা। তারা জীবিকা নির্বাহের তাগিদে দেশের বিভিন্ন স্থানে চলে গেছে। তাদের সংসার চালাতেই হিমসিম খেতে হচ্ছে তাদের। ৭ বছর পুর্বে মমেনা বেগমের স্বামীর মৃত্যু হয়। সহায় সম্বল বলতে কিছুই নেই তার। নেই ঘর বাড়িও। অন্যের বাড়ি বাড়ি রাত কাটাতে হয় মমেনা বেগমের। দিনমজুরি করে চলতো মমেনা বেগমের সংসার। কিন্তু বয়সের ভারে মমেনা বেগম এখন আর মজুরিও খাটতে পারেন না। তবুও থেমে নেই মমেনা বেগমের বেচে থাকার জীবন যুদ্ধ। একটি ঠেলা জাল নিয়ে বাড়ির সামন দিয়ে বয়ে যাওয়া মহারশি নদী থেকে মাছ ধরে স্থানীয়দের কাছে বিক্রি করে চলে তার সংসার জীবন। প্রতিদিন সকালে মমেনা বেগম ২ /৩ ঘন্টা মাছ ধরে ৪০/৫০ টাকায় বিক্রি করেন তিনি। আর এ টাকায় কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে অনাহারে অর্ধাহারে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছেন। মমেনার ভাগ্যে জুটেনি গুচ্ছ গ্রামের একটি সরকারি ঘর অথবা বিধবা ভাতার কার্ডসহ কোন সাহায্য সহযোগিতা। মমেনা বেগম জানান তার জীবনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে একটি চালের স্লীপ ও পাননি তিনি। মোটকথা মমেনা বেগম নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাকে পুনর্বাসনের জন্য মোমেনা বেগম সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এব্যাপারে নলকুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃরুকুনুজ্জামানের সাথে কথা হলে তিনি ওই বিধবা নারী মমেনা বেগমকে সরকারি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট