1. murshedkamalmizan@gmail.com : অভিযান নিউজ টিভি : অভিযান নিউজ টিভি
  2. info@www.ovizannewstv.com : অভিযান নিউজ টিভি :
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ১২:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন মৌলভীবাজার জেলা শাখার কমিটি গঠন সম্পন্ন খুলনায় চলছে ২১ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলা মেঘনায় অজ্ঞাত যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার কাজিপুরে যুবলীগ সভাপতির পদত্যাগ নিখোঁজ এনায়েত শেখ: শিবচরে উদ্বিগ্ন পরিবার মোংলা খুলনা মহাসড়কের দিগরাজ বাজার রেল গেটের পর থেকে মোংলা বন্দরের গেট পর্যন্ত, রাস্তা যেন এক মরন ফাঁদে পরিনত হয়েছে মোংলা খুলনা মহাসড়কের দিগরাজ বাজার রেল গেটের পর থেকে মোংলা বন্দরের গেট পর্যন্ত, রাস্তা যেন এক মরন ফাঁদে পরিনত হয়েছে বরিশাল হিজলায় অজ্ঞাত মানসিক প্রতিবন্ধীর লাশ টঙ্গী প্রেস ক্লাবে বর্ণিল ফল উৎসবে সাংবাদিকদের মিলনমেলা পাথর মেরে বর্বরোচিত হ*ত্যা*সহ দেশব্যাপী চাঁদা*বাজী ও সন্ত্রা*সী কর্ম*কান্ডের প্রতিবাদে মাদারীপুরের শিবচরে ‍‌“বিক্ষোভ মিছিল”অনুষ্ঠিত

ঝালকাঠির রাজাপুরে গুম-খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করলো গুম-খুন কমিশন!!!

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫
  • ৬৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব //বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান//

বরিশাল বিভাগের ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলা থেকে ২০১০ সালে গুম হওয়া একাধিক ব্যক্তির পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন গুম-খুন কমিশনের সদস্যরা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর দ্বারা গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান এবং তাদের ভাগ্য নির্ধারণে গঠিত পাঁচ সদস্যের গুম-খুন তদন্ত কমিশন।কমিশনের সদস্যরা হলেন হাইকোর্টের দুই অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত বিচারক মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী ও মানবাধিকারকর্মী নূর খান।রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া এলাকার আলোচিত বেলায়েত জমাদ্দারের দুই ছেলে মিজান ও মোর্শেদ জমাদ্দার, ইন্দ্রপাশা এলাকার আঃ ছালাম হাওলাদারের ছেলে মোঃ অসীম (৩৫) ও মোঃ রাজীব হাওলাদার (২৫), দক্ষিণ সাউদপুর এলাকার ফোরকান এবং পার্শ্ববর্তী কাউখালী উপজেলার পার সাতুরিয়া এলাকার মোঃ মুরাদের পরিবারের বাড়িতে গিয়ে সরেজমিন তদন্ত করেন তদন্ত কমিটি।তদন্তকালে উপস্থিত ছিলেন রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ্র, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রাজাপুর সার্কেল) মো. শাহ আলম, রাজাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইসমাইল হোসেন এবং কাউখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।উল্লেখ্য, ২০১০ সালে উল্লেখিত ব্যক্তিরা রহস্যজনকভাবে গুম-খুনের শিকার হন। এর আগে প্রশাসন বিভিন্নভাবে তদন্ত পরিচালনা করলেও কোনো চূড়ান্ত ফলাফল পাওয়া যায়নি। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত গুম-খুন কমিশন এসব চাঞ্চল্যকর ঘটনার পুনঃতদন্ত শুরু করায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর মধ্যে নতুন করে আশার আলো জেগেছে।এ ঘটনায় কমিশনের সদস্যরা সাতুরিয়া, ইন্দ্রপাশা এবং পার সাতুরিয়া এলাকার গুম-খুনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের কাছ থেকে ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করেন।তবে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য প্রকাশ করেননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানান, “আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য পাইনি। তবে শুনেছি, ৭টি গুম-খুনের ঘটনার তদন্তের জন্য কমিশনের সদস্যরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। আমরা তাদের সাথে ছিলাম, তবে কোন কোন ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারবো না।

মোঃ আবু ছালেহ (বিপ্লব)
বরিশাল বিভাগীয় প্রধান
মোবাইলঃ০১৭১৩-৪২৯৮৬৩
৩০ এপ্রিল ২০২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট