1. murshedkamalmizan@gmail.com : অভিযান নিউজ টিভি : অভিযান নিউজ টিভি
  2. info@www.ovizannewstv.com : অভিযান নিউজ টিভি :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ময়মনসিংহে সাবলেট ভাড়া দেওয়ার নামে প্র’তা’র’ণা : দুই নারী আ’ট’ক। ঝিনাইগাতীতে সচেতনামূলক সভা: মাদক, জুয়া ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান র‍্যাবের অভিযানে বিদেশী মদসহ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার। রামপালে নাগরিক ফোরাম গঠন সভাপতি সবুর রানা, সম্পাদক এঞ্জেল মৃধা তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে, স্বেচ্ছায় রক্তদান কার্যক্রম শেরপুর জেলায় সাপের কামড়ে ওঝার মৃত্যু সুন্দরবনের ২ ডাকাত অস্ত্রসহ আটক, ৯ জেলে উদ্ধার তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে পথ সভায়… ড. ফরিদ সুন্দরবনে ডাকাত বাহিনীর ২ সহযোগী আটকসহ ৯ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্ট গার্ড ঝিনাইগাতীতে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

ঝালকাঠির রাজাপুরে গুম-খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করলো গুম-খুন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৬৭ বার পড়া হয়েছে

মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব //বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান //

বরিশাল বিভাগের ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর থেকে ২০১০ সালে গুম হওয়া একাধিক ব্যক্তির পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন গুম-খুন কমিশনের সদস্যরা বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর দ্বারা গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান এবং তাদের ভাগ্য নির্ধারণে গঠিত পাঁচ সদস্যের গুম-খুন তদন্ত কমিশন।কমিশনের সদস্যরা হলেন হাইকোর্টের দুই অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত বিচারক মো. ফরিদ আহমেদ শিবলী ও মানবাধিকারকর্মী নূর খান।রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া এলাকার আলোচিত বেলায়েত জমাদ্দারের দুই ছেলে মিজান ও মোর্শেদ জমাদ্দার, ইন্দ্রপাশা এলাকার আঃ ছালাম হাওলাদারের ছেলে মোঃ অসীম (৩৫) ও মোঃ রাজীব হাওলাদার (২৫), দক্ষিণ সাউদপুর এলাকার ফোরকান এবং পার্শ্ববর্তী কাউখালী উপজেলার পার সাতুরিয়া এলাকার মোঃ মুরাদের পরিবারের বাড়িতে গিয়ে সরেজমিন তদন্ত করেন তদন্ত কমিটি।তদন্তকালে উপস্থিত ছিলেন রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাহুল চন্দ্র, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (রাজাপুর সার্কেল) মো. শাহ আলম, রাজাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইসমাইল হোসেন এবং কাউখালী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।উল্লেখ্য, ২০১০ সালে উল্লেখিত ব্যক্তিরা রহস্যজনকভাবে গুম-খুনের শিকার হন। এর আগে প্রশাসন বিভিন্নভাবে তদন্ত পরিচালনা করলেও কোনো চূড়ান্ত ফলাফল পাওয়া যায়নি। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত গুম-খুন কমিশন এসব চাঞ্চল্যকর ঘটনার পুনঃতদন্ত শুরু করায় ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর মধ্যে নতুন করে আশার আলো জেগেছে।এ ঘটনায় কমিশনের সদস্যরা সাতুরিয়া, ইন্দ্রপাশা এবং পার সাতুরিয়া এলাকার গুম-খুনের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের কাছ থেকে ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করেন।তবে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য প্রকাশ করেননি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানান, “আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য পাইনি। তবে শুনেছি, ৭টি গুম-খুনের ঘটনার তদন্তের জন্য কমিশনের সদস্যরা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। আমরা তাদের সাথে ছিলাম, তবে কোন কোন ঘটনা নিয়ে তদন্ত চলছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারবো না।মোঃ আবু ছালেহ বিপ্লব

বরিশাল বিভাগীয় প্রধান
মোবাইলঃ০১৭১৩-৪২৯৮৬৩
২৯ এপ্রিল ২০২৫

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট