মোঃ আনোয়ার হোসেন, শেরপুর প্রতিনিধি।
শেরপুর জেলার সদর উপজেলার জেলা শহরের নারায়ণ পুর মহল্লার বাসিন্দা ভুয়া সাংবাদিক নোমান আওমিলিগের আমলে শহর আওমিলিগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক,ঘনিষ্ঠ বন্ধু উৎপল ও তার খালা কোহিনুর বেগম বিদ্যুৎ শেরপুর সদর উপজেলা যুব মহিলা লিগের সভাপতি এবং তাদের ছত্রছায়ায় সে নানান অপকর্মে জড়িত ছিল চুরি, ছিন্নতাই, খুন,চাঁদাবাজী,মাদক ও সেবি ব্যবসায়ী সহ সবধরনের কাজ সে করেছে এবং করে তদন্ত করে দেখা হক সে এখন ভুয়া সাংবাদিক সেজে তার ফেসবুক পেইজে বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অরুচিশীল ও হেওপ্রতিপণ্য লেখালিখে যায় সমাজে গ্রহনযোগনা। মানদাখালি গনইভরুয়া এলাকার ঈদ গাহ মাঠের উন্নয়নের কাজ চলমান অবস্থায় ঈদ গায়ের জমি নিজের দাবি তোলে চাঁদা দাবী করে এবং তার ব্যবহারীক ফেসবুক থেকে ঈদগাহ মাঠের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ গন্যমান্য ব্যাক্তির বিরুদ্ধে অরুচিশীল লেখা সম্প্রচার করায় এলাকা মুসুল্লিদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোপের সঞ্চায় হয়। এলাকাবাসীরা অভিযোগ তুলে ভুয়া সাংবাদিক নোমানের ভিরোদ্দে পতিবাদ ও মানববন্ধন করায় তার ফেসবুক পেইজে থেকে মসজিদ ও মাঠ কমিটির সহ এলাকার বিভিন্ন অসামাজিক লেখালেখি করে মোঃ রবিউল ইসলাম চান সাংবাদিকদের বলেন তার ফেসবুক পেইজে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লেখালেখি বন্দ নাকরিলে আমি তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থানিব। আওয়ামী লীগের দালাল ভুয়া সাংবাদিক নোমান লিখেন শেরপুর পৌর ২নং ওয়াড় আওয়ামী লীগের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মামুন কোনদিন ছিলো না বানোয়াট, সাজানো, হিংসামুলক ও তিনি নিউজ ২১ টিভির সাংবাদিক মামুন এলএলবি দানও বির বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ঝিনাইগাতী উপজেলার মালিঝিকান্দা ইউনিয়ন বিএনপি দপ্তর সম্পাদক হিসেবে ধির্গ ২৫ বছর ধরে জড়িত।ভুয়া সাংবাদিক নোমান তার নিজের ফেসবুক পেইজে মিথ্যা ও বানোয়াট কথা লিখে ছড়িয়ে দেয় আমি তার ভুয়া সাংবাদিক সনদ বাতিল করার জন্য অনুরোধ করছি। মোঃ শফিকুল ইসলাম দানু শেরপুর সদর পাকুরিয়া ইউনিয়নের ৬ওয়াড় বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমার এখনো ৪টি গায়েবি মামলা আছে দির্গ দিন কারাবর্ন করেছি। তিনি সাংবাদিকদের বলেন ভুয়া সাংবাদিক নোমান আওয়ামী লীগের দালাল, আওয়ামী লীগের পাচাটা কুকুর, চাদাবাজ,জলুমবাজ দেশের দুশমন, দীর্ঘ ১৭ বছর অত্যাচার সয়েছি এখন আর ছাড় দিব না এলাকা বাসীর একমাত্র ঈদ গাহ মাঠ প্রায় ২ যুগের অধিক সময় ধরেএলাকাবাসী ঈদের জামাত আদায় করে থাকেন। এলাকা বাসীর স্বার্থে সরকারি খাস ভূমি উপর দুই যুগ আগে এ ঈদ গাহ মাঠ পরিচালনা হয়ে আসছে। সময়ে এলাকা বাসীর আর্থিক সহযোগিতায় ঈদ গাহ মাঠের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম শুরু করলে এ এইচ নোমান নামে নিজেকে সাংবাদিক দাবি করে ঈদ গাহ কমিটির নিকট ৫ লক্ষাধিক টাকা চাঁদা দাবী করেন।